উঠো এখন ৮টা বাজে।আর কতো ঘুমাবে"।(আবান্তিকা)
-"পরে উঠবো,এখন যাও ঘুমাতে দাও"।(তুষার)
-"তুমি উঠবা নাকি পানি দিবো।(আবান্তিকা)
-আমিও পানি দিতে পারি আমারও হাত আছে।যাও
বিরক্ত করো না"।(তুষার)
-"কি আমি বিরক্ত করি?থাকবো আর তোমার সাথে,
আমি আমার বাবার বাসায় চলে যাবো"।(আবান্তিকা)
-"তাহলে তো ভালোই হয়,চলো তোমাকে আমি দিয়ে
আসি।তারপর একটা পার্টি দিবো।তোমার জন্য তো
আর কিছু করতে পারি না।তুমি কি মনে করছো তুমি
বাবার বাসায় যাবে বলবে আর আমি তোমাকে
আটকিয়ে রাখবো,না এইটা কখনো না"।(তুষার)
-"না আমি যাবো না।আমি যদি যাই তাহলে তুমি যা
ইচ্ছে তাই করবে তাই যাবো না।আর পার্টি দিবা
তুমি দেওয়াচ্ছি তোমাকে পার্টি"।(আবান্তিকা)
-"তুমি বাসায় থাকলে কি দিতে পারি না,একশো বার
পারি।আমি কি তোমাকে ভয় পাই নাকি"।(তুষার)
"এই হচ্ছে আমার বউ আবান্তিকা।আমার সাথে
শুধু জগড়া করে,শান্তিতে একটু থাকতে দেয় না।
কেনো যে বিয়ে করতে গেলাম"।
"আসলে আমার ইচ্ছা ছিলো বিয়ে করবো।
আর বউ আমার সেবা করবে,আমার সব
কথা শুনবে আরও কতো স্বপ্ন ছিলো।আর
এখন মনে হয় জেল খানায় আছি।সব সময়
শুধু বলবে এইটা করো না,এইটা করো।আরে
আমি একটা মানুষ আমারও পছন্দ-অপছন্দ
আছে।এইটা বুঝে না"।
"আবান্তিকার সাথে আমার পরিচয় হয়েছিলো
আমার বন্ধুর বোনের বিয়েতে।আমার বড় কোন
বোন নেই আর আপু আমাকে নিজের ভাই
ভাবতো তাই কিছু না ভেবেই বিয়েতে চলে গেলাম"।
-"পরে উঠবো,এখন যাও ঘুমাতে দাও"।(তুষার)
-"তুমি উঠবা নাকি পানি দিবো।(আবান্তিকা)
-আমিও পানি দিতে পারি আমারও হাত আছে।যাও
বিরক্ত করো না"।(তুষার)
-"কি আমি বিরক্ত করি?থাকবো আর তোমার সাথে,
আমি আমার বাবার বাসায় চলে যাবো"।(আবান্তিকা)
-"তাহলে তো ভালোই হয়,চলো তোমাকে আমি দিয়ে
আসি।তারপর একটা পার্টি দিবো।তোমার জন্য তো
আর কিছু করতে পারি না।তুমি কি মনে করছো তুমি
বাবার বাসায় যাবে বলবে আর আমি তোমাকে
আটকিয়ে রাখবো,না এইটা কখনো না"।(তুষার)
-"না আমি যাবো না।আমি যদি যাই তাহলে তুমি যা
ইচ্ছে তাই করবে তাই যাবো না।আর পার্টি দিবা
তুমি দেওয়াচ্ছি তোমাকে পার্টি"।(আবান্তিকা)
-"তুমি বাসায় থাকলে কি দিতে পারি না,একশো বার
পারি।আমি কি তোমাকে ভয় পাই নাকি"।(তুষার)
"এই হচ্ছে আমার বউ আবান্তিকা।আমার সাথে
শুধু জগড়া করে,শান্তিতে একটু থাকতে দেয় না।
কেনো যে বিয়ে করতে গেলাম"।
"আসলে আমার ইচ্ছা ছিলো বিয়ে করবো।
আর বউ আমার সেবা করবে,আমার সব
কথা শুনবে আরও কতো স্বপ্ন ছিলো।আর
এখন মনে হয় জেল খানায় আছি।সব সময়
শুধু বলবে এইটা করো না,এইটা করো।আরে
আমি একটা মানুষ আমারও পছন্দ-অপছন্দ
আছে।এইটা বুঝে না"।
"আবান্তিকার সাথে আমার পরিচয় হয়েছিলো
আমার বন্ধুর বোনের বিয়েতে।আমার বড় কোন
বোন নেই আর আপু আমাকে নিজের ভাই
ভাবতো তাই কিছু না ভেবেই বিয়েতে চলে গেলাম"।
"গাঁয়ে হলুদের শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়।বর
পক্ষের সবাই ঠিক সময় চলে আসলো।
আমার চোখ একটি মেয়ের দিয়ে।এতো
সুন্দর মেয়ে আমি আগে দেখিনি।আমি
আপুকে সব বললাম আর মেয়েটিকে
দেখিয়ে দিলাম।আর আপু যা বললো
তাতে আমার নাচতে ইচ্ছে করছে।
মেয়েটি নাকি আপুর ননদ।আমি
আপুকে বললাম আমার জন্য কিছু
করতে আপু রাজি হয়ে গেলো"।
-"এই যে আপনার নামটা জানতে পারি"?(আমি)
-"আপনাকে কেনো বললো কে আপনি"?(মেয়েটি)
-"দেখো মেয়ে তুমি সুন্দর তা স্বীকার করি কিন্তু
তার জন্য যে এতো ভাব নিবে এইটা ঠিক না।
নাম জিজ্ঞেস করেছি তোমার ফোন নাম্বার তো
চাইনি"।(আমি)
-"আপনাকে আমি নাম্বার দিতে যাবো কোন দুঃখে।
আর কোন মানুষ নেই"।(মেয়েটি)
-"শুন শুধু নাম্বার না তোমার মনটাও আমাকে দিবে"।(আমি)
-"তাই নাকি তাহলে সেই আশাতেই থাকেন"।(মেয়েটি)
-"শুন মেয়ে যাই করো অন্য কোন ছেলে কে আবার
মন দিয়ে যেও না।তোমার মনটা আমার জন্য খালি
থাক"।(আমি)
-"আপনার মাথা ঠিক আছে কি সব বলছেন আপনি"।(মেয়েটি)
"আর কিছু না বলে চলে গেলো,বুঝলাম অনেক
ক্ষেপে গেছে।তবে আমার অনেক ভালো লাগছে
কথা বলতে পেরেছি তাই।যাই হোক আপু বিয়ে
ভালো ভাবে শেষ হলো"।
"এইভাবে অনেক দিন পার হলে যায়।আজ সবাই
আমার জন্য মেয়ে দেখতে যাচ্ছে।মেয়েটি আর
কেউ না আবান্তিকা।আবান্তিকা জানে না যে
যেই ছেলে তাকে দেখতে আসছে সে আমি"।
"আমরা বাসায় এসে পোঁছালাম।আপু এসে
আমাদের বাসার ভেতরে নিয়ে যায়।দুই
পরিবারের সবাই কথা বলছে।আর আমি
অপেক্ষায় আছি কখন আমার মনের
মানুষটিকে দেখতে পারবো,অনেক দিন
হয়েছে দেখি।আপু আমার দিকে তাকিয়ে
একটা হাঁসি দিয়ে রুমে চলে গেলো।
বুজলাম আপু আমার মনের কথাটা
বুজতে পারছে"।
পক্ষের সবাই ঠিক সময় চলে আসলো।
আমার চোখ একটি মেয়ের দিয়ে।এতো
সুন্দর মেয়ে আমি আগে দেখিনি।আমি
আপুকে সব বললাম আর মেয়েটিকে
দেখিয়ে দিলাম।আর আপু যা বললো
তাতে আমার নাচতে ইচ্ছে করছে।
মেয়েটি নাকি আপুর ননদ।আমি
আপুকে বললাম আমার জন্য কিছু
করতে আপু রাজি হয়ে গেলো"।
-"এই যে আপনার নামটা জানতে পারি"?(আমি)
-"আপনাকে কেনো বললো কে আপনি"?(মেয়েটি)
-"দেখো মেয়ে তুমি সুন্দর তা স্বীকার করি কিন্তু
তার জন্য যে এতো ভাব নিবে এইটা ঠিক না।
নাম জিজ্ঞেস করেছি তোমার ফোন নাম্বার তো
চাইনি"।(আমি)
-"আপনাকে আমি নাম্বার দিতে যাবো কোন দুঃখে।
আর কোন মানুষ নেই"।(মেয়েটি)
-"শুন শুধু নাম্বার না তোমার মনটাও আমাকে দিবে"।(আমি)
-"তাই নাকি তাহলে সেই আশাতেই থাকেন"।(মেয়েটি)
-"শুন মেয়ে যাই করো অন্য কোন ছেলে কে আবার
মন দিয়ে যেও না।তোমার মনটা আমার জন্য খালি
থাক"।(আমি)
-"আপনার মাথা ঠিক আছে কি সব বলছেন আপনি"।(মেয়েটি)
"আর কিছু না বলে চলে গেলো,বুঝলাম অনেক
ক্ষেপে গেছে।তবে আমার অনেক ভালো লাগছে
কথা বলতে পেরেছি তাই।যাই হোক আপু বিয়ে
ভালো ভাবে শেষ হলো"।
"এইভাবে অনেক দিন পার হলে যায়।আজ সবাই
আমার জন্য মেয়ে দেখতে যাচ্ছে।মেয়েটি আর
কেউ না আবান্তিকা।আবান্তিকা জানে না যে
যেই ছেলে তাকে দেখতে আসছে সে আমি"।
"আমরা বাসায় এসে পোঁছালাম।আপু এসে
আমাদের বাসার ভেতরে নিয়ে যায়।দুই
পরিবারের সবাই কথা বলছে।আর আমি
অপেক্ষায় আছি কখন আমার মনের
মানুষটিকে দেখতে পারবো,অনেক দিন
হয়েছে দেখি।আপু আমার দিকে তাকিয়ে
একটা হাঁসি দিয়ে রুমে চলে গেলো।
বুজলাম আপু আমার মনের কথাটা
বুজতে পারছে"।
"কিছুক্ষন পর আবান্তিকা কে নিয়ে আসলো।
আমাকে দেখে তো অবাক আমি এখানে
কিভাবে।আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে
আছে মনে হয় এখন যদি আমাকে একা
পায় কোন ভাবে তাহলে নিশ্চিত আমাকে
মেরে ফেলবে।আর আমি আবান্তিকার
দিয়ে যে তাকিয়ে আছি"।
"আমাদের একা কথা বলার জন্য অন্য রুমে
পাঠানো হলো।রুমে যেতেই আবান্তিকা
আমাকে বলা শুরু করলো"।
-"আপনার সাহস তো কম আমাকে আপনি আমার
বাসায় আসছেন।তাও আমাকে বিয়ে করতে।
এই শুনেন আমি আপনাকে বিয়ে করবো
না একদম বলে দিলাম"।(আবান্তিকা)
-"শুন মেয়ে তোমাকে বলেছিলাম তোমার মনটা
আমার জন্য থাক আমি এসে নিয়ে যাবো।
আজ এসেছি শুধু মন না তোমাকেও
সারাজীবনের জন্য আমার করে নিতে।
তুমি যাই করো বিয়ে তো আমাদের হচ্ছে"।(তুষার)
-"আমাকে জোর করে বিয়ে করলে আমি আপনার
আপনাকে সব সময় জ্বালাবো।কখনো আমার
কাছ থেকে ভালো ব্যবহার কিছু পাবেন না"।(আবান্তিকা)
-"মেয়ে তুমি যদি বিষ দেও সেই বিষ আমি হাঁসতে
হাঁসতে খাবো।ভালো ব্যবহার না করলেও সমস্যা
নেই কারন তুমি সারাজীবন আমার হয়ে থাকবে"।(তুষার)
"সবাই মিলে ঠিক করলো আগামি মাসে
আমাদের বিয়ে।আবান্তিকার পরিবার
রাজি হবে না কেনো আমি ভালো চাকরি
করি।আমাদের বিয়ে হয়ে যায় ভালো
ভাবে।রাত ১২টার দিকে আমি রুমে যাই"।
-"এতোক্ষন লাগে আসতে"।(আবান্তিকা)
-"এতো ভালো হলে কবে।আর ভালো ভাবে কথা
বলছো যে"।(তুষার)
-"যেই দিন তোমাকে প্রথম দেখি সেই দিন তোমাকে
আমার ভালো লাগে কিন্তু বুজতে দেইনি।ভাবির
কাছ থেকে তোমার সম্পর্কে সব কিছু জেনে নেই।
আর তুমি যে দেখতে আসছো তাও জানতাম আমি"।(আবান্তিকা)
-"ভালোই তো,এখন তাহলে বুজলাম আপুর হাঁসির
রহস্য"।(তুষার)
"বাসর রাতে আমারা দুজন গল্প করে পার করে দেই"।
"আবান্তিকা রাগ করে আছে রাগ ভাঙ্গাতে হবে।
না হলে পড়ে আমার খবর আছে।কয়টার খবর
আমি নিজেও জানি না"।
-"রাগ করেছো,আমি তো এমনি বলেছি আচ্ছা
আর কখনো বলবো না।তুমি জানো না তোমাকে
না দেখলে আমার ভালো লাগে না"।(তুষার)
-"তাই আমি যখন বুড়ি হয়ে যাবো অথবা কিছু দিন
পর বলবে তোমাকে এখন আর আমার ভালো
লাগে না।আমি সব জানি"।(আবান্তিকা)
-"কি বলো এসব তুমি?আমি শুধু তোমাকে ভালোবাসি
আর যতো দিন বেঁচে থাকবো তমাকেই ভালোবাসবো"।(তুষার)
-"মনে থাকে যেন,কখনো যদি আমাকে ছেড়ে যেতে
চাও তখন তোমাকে যে কি করবো।(আবান্তিকা)
-কি করবা আমাকে"? (তুষার)
আমাকে দেখে তো অবাক আমি এখানে
কিভাবে।আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে
আছে মনে হয় এখন যদি আমাকে একা
পায় কোন ভাবে তাহলে নিশ্চিত আমাকে
মেরে ফেলবে।আর আমি আবান্তিকার
দিয়ে যে তাকিয়ে আছি"।
"আমাদের একা কথা বলার জন্য অন্য রুমে
পাঠানো হলো।রুমে যেতেই আবান্তিকা
আমাকে বলা শুরু করলো"।
-"আপনার সাহস তো কম আমাকে আপনি আমার
বাসায় আসছেন।তাও আমাকে বিয়ে করতে।
এই শুনেন আমি আপনাকে বিয়ে করবো
না একদম বলে দিলাম"।(আবান্তিকা)
-"শুন মেয়ে তোমাকে বলেছিলাম তোমার মনটা
আমার জন্য থাক আমি এসে নিয়ে যাবো।
আজ এসেছি শুধু মন না তোমাকেও
সারাজীবনের জন্য আমার করে নিতে।
তুমি যাই করো বিয়ে তো আমাদের হচ্ছে"।(তুষার)
-"আমাকে জোর করে বিয়ে করলে আমি আপনার
আপনাকে সব সময় জ্বালাবো।কখনো আমার
কাছ থেকে ভালো ব্যবহার কিছু পাবেন না"।(আবান্তিকা)
-"মেয়ে তুমি যদি বিষ দেও সেই বিষ আমি হাঁসতে
হাঁসতে খাবো।ভালো ব্যবহার না করলেও সমস্যা
নেই কারন তুমি সারাজীবন আমার হয়ে থাকবে"।(তুষার)
"সবাই মিলে ঠিক করলো আগামি মাসে
আমাদের বিয়ে।আবান্তিকার পরিবার
রাজি হবে না কেনো আমি ভালো চাকরি
করি।আমাদের বিয়ে হয়ে যায় ভালো
ভাবে।রাত ১২টার দিকে আমি রুমে যাই"।
-"এতোক্ষন লাগে আসতে"।(আবান্তিকা)
-"এতো ভালো হলে কবে।আর ভালো ভাবে কথা
বলছো যে"।(তুষার)
-"যেই দিন তোমাকে প্রথম দেখি সেই দিন তোমাকে
আমার ভালো লাগে কিন্তু বুজতে দেইনি।ভাবির
কাছ থেকে তোমার সম্পর্কে সব কিছু জেনে নেই।
আর তুমি যে দেখতে আসছো তাও জানতাম আমি"।(আবান্তিকা)
-"ভালোই তো,এখন তাহলে বুজলাম আপুর হাঁসির
রহস্য"।(তুষার)
"বাসর রাতে আমারা দুজন গল্প করে পার করে দেই"।
"আবান্তিকা রাগ করে আছে রাগ ভাঙ্গাতে হবে।
না হলে পড়ে আমার খবর আছে।কয়টার খবর
আমি নিজেও জানি না"।
-"রাগ করেছো,আমি তো এমনি বলেছি আচ্ছা
আর কখনো বলবো না।তুমি জানো না তোমাকে
না দেখলে আমার ভালো লাগে না"।(তুষার)
-"তাই আমি যখন বুড়ি হয়ে যাবো অথবা কিছু দিন
পর বলবে তোমাকে এখন আর আমার ভালো
লাগে না।আমি সব জানি"।(আবান্তিকা)
-"কি বলো এসব তুমি?আমি শুধু তোমাকে ভালোবাসি
আর যতো দিন বেঁচে থাকবো তমাকেই ভালোবাসবো"।(তুষার)
-"মনে থাকে যেন,কখনো যদি আমাকে ছেড়ে যেতে
চাও তখন তোমাকে যে কি করবো।(আবান্তিকা)
-কি করবা আমাকে"? (তুষার)
-"কি আর করবো হাত-পা বেঁধে রাখবো,আমাকে
ছেড়ে যেন কোথায়ও না যেতে পারো"।(আবান্তিকা)
-"মেয়ে তুমি এখনো বুঝলে না আমার মনটা শুধু
তোমার।যেই জায়গা তোমাকে দিয়েছি সেই
জায়গা অন্য কেউ পাবে না"।(তুষার)
-"আমি জানি আর তাই ভালোবাসি তোমাকে অনেক
ভালোবাসি"।(আবান্তিকা)
"আমি আর কিছু না বলে আবন্তিকা কে
জড়িয়ে ধরলাম,খুব শক্ত করেই ধরলাম
যেন কখনো হাড়িয়ে না যায়।আমি জানি
আবান্তিকা আমাকে ছেড়ে কোথায়ও যাবে
না,আমি যাবো না।কেউ কখনো আমাদের
আলাদা করতে পারবে না।দুজনের প্রতি
দুজনের অটুট বিশ্বাস আছে।আর বিশ্বাস
থাকলে সব কিছু করা যায়"।
ছেড়ে যেন কোথায়ও না যেতে পারো"।(আবান্তিকা)
-"মেয়ে তুমি এখনো বুঝলে না আমার মনটা শুধু
তোমার।যেই জায়গা তোমাকে দিয়েছি সেই
জায়গা অন্য কেউ পাবে না"।(তুষার)
-"আমি জানি আর তাই ভালোবাসি তোমাকে অনেক
ভালোবাসি"।(আবান্তিকা)
"আমি আর কিছু না বলে আবন্তিকা কে
জড়িয়ে ধরলাম,খুব শক্ত করেই ধরলাম
যেন কখনো হাড়িয়ে না যায়।আমি জানি
আবান্তিকা আমাকে ছেড়ে কোথায়ও যাবে
না,আমি যাবো না।কেউ কখনো আমাদের
আলাদা করতে পারবে না।দুজনের প্রতি
দুজনের অটুট বিশ্বাস আছে।আর বিশ্বাস
থাকলে সব কিছু করা যায়"।
No comments:
Post a Comment